Learn Freelancing and Outsourcing in Bangladesh
ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং বর্তমানে বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটা আয়ের উৎস। বিশেষ করে যারা এখনও বেকার। আমিও এক সময় এইরকম বেকার অবস্থায় ছিলাম, অনেক কষ্টে দিন অতিবাহিত করেছি। আজকে এই অবস্থায় আসতে পেরেছি সবই আপনাদের দোয়া ভালোবাসা এবং নিজের অনেক প্রচেষ্টার ফলতো বলছিলাম আউটসোর্সিংয়ের আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কথা। দেখুন আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আপনি ইউটিউব এবং বাংলা ব্লগে অসংখ্য কনটেন্ট পাবেন। কিন্তু আপনি কি কোন মাধ্যম থেকে সম্পূর্ণভাবে কিভাবে একজন ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায় বা কিভাবে আউটসোর্সিং করা যায় সেটা শিখতে পেরেছেন? যদি পেরে থাকেন তাহলে তো আর আপনি আমার এই ব্লকটি পড়ছেন না। যদি না পেরে থাকেন তাহলে আপনাকে আমার এই ব্লগে স্বাগতম। লার্ন ফ্রিল্যান্সিং এন্ড আউটসোর্সিং ইন বাংলাদেশ উইথ মি।
আপনি কিভাবে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারেন ধারাবাহিক এই ব্লগ এবং ব্লগে প্রদত্ত ভিডিওতে আপনাকে তাই শেখানো হবে। একজন ফ্রীল্যান্সার হতে হলে আপনাকে প্রথম যে কাজটি করতে হবে প্রচুর ডেডিকেশন থাকতে। এটা যে আপনি শিখবেনই এবং এটা শিখে আপনি আপনার ভবিষ্যৎ করবেন এই প্রবল ইচ্ছাশক্তিও থাকতে হবে।
আউটসোর্সিং( Outsourcing )কি?
যদি এক কথায় বলতে চাই তবে বলবো। আউটসোর্সিং হচ্ছে কোন একটি কাজ প্রতিষ্ঠানের কোন সদস্যকে দিয়ে না করিয়ে বাইরের কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির সাহায্যে করিয়ে নেয়া। এই কাজ হতে পারে কোন বড় প্রজেক্টের অংশবিশেষ অথবা সম্পূর্ণ প্রজেক্ট। আউটসোর্সিং টা মূলত করাই হয় যাতে কম খরচে ভালো মানের সার্ভিস পাওয়া যায়। বিশ্বব্যাপী আপওয়ার্ক ফাইবার সহ বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে গড়ে উঠেছে যারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তাদের কাজ করিয়ে নেয়।
ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing) কি?
ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে যখন কোনো ব্যক্তি কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাজ করে। এক্ষেত্রে একজন ফ্রিল্যান্সার তার ইচ্ছেমতো কাজ করতে পারবে। সে তার কাজ সুবিধামতো সময়ে করতে পারে। আমাদের দেশে বর্তমানে আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কেননা আপনি আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং ঘরে বসেই করতে পারবেন। এটা সম্পূর্ণ একটি স্বাধীন এবং নিরাপদ কাজ। যদিও অনেকে এটাকে স্বাধীন বলতে নারাজ তো আমরা সেদিকে আর না যাই।
আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কিছু কথা
আমাদের দেশে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং একটি খুবই জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর মুল কারণ হচ্ছে বাংলাদেশ শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। আমাদের দেশে পড়াশোনা শেষ করে সবাই চায় যে একটা ভালো চাকরি করবে বিশেষ করে সরকারি চাকরির। তবে এই সরকারি চাকরি পাওয়া কিন্তু খুব কঠিন একটা কাজ। কারণ একটি ভেকেন্সির বিপরীতে আপনাকে হাজার হাজার প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগীতা করতে হবে। আবার আপনি ধরুন একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কাজ করবেন সেখানেও আপনাকে সেই হাজার হাজার প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। তারপর আবার প্রাইভেট জব গুলোতে এক্সপেরিয়েন্স এমপ্লয়ি চায়। এই সকল দিক বিবেচনা করলে আমাদের দেশে ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং এটা তুলনামূলক সহজ।
আপনাকে খুব বেশি ইনভেস্ট করতে হবে না। আপনি চাইলে ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করে এমনকি কোন ইনভেস্ট না করে এই ফিল্ডে আপনি কাজ করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রম করে ভালোভাবে শিখতে হবে। আবার আপনি এই ফিল্ডে কাজ করার পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি বা বেসরকারি চাকুরিও করতে পারেন। মোট কথা হচ্ছে যে আপনি যতদিন বেকার আছেন আপনি বেকার না থেকে যদি ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং করে নিজেকে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে এটা আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট।
কিভাবে আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়?
এই ফিল্ডে কাজ করতে হলে প্রথমেই যেটা করতে হবে আপনাকে আপনার পছন্দ মত যে কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি ভালোভাবে কাজ না শিখেন তাহলে এই ফিল্ড আপনার না। কারন আপনার যোগ্যতার উপর দিপেন্ড করেই আপনি কাজ পাবেন। যার কাজের কোয়ালিটি যত ভালো সে তত বেশি আয় করতে পারবেন। আমি নিচে কিছু টপিকস এর কথা উল্লেখ করছি। আপনারা এখান থেকে যেকোন টপিক এ দক্ষতা অর্জন করে কাজ শুরু করতে পারেন। আর হ্যাঁ এই ফিল্ড যেহেতু অনলাইন বেস তাই আপনার কমপিউটার বা ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট সংযোগ অবশ্যই থাকতে হবে। চলুন চটপট দেখে নেই কি কি বিষয় আছে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ তথা পৃথিবীতে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও খুব জনপ্রিয় একটি আয়ের উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং ফিল্ডে এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি আয়ের উৎস। আপনি চাইলে মাত্র ছোট্ট একটি কোর্স করেই কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার কাজ শিখতে সর্বোচ্চ তিন মাস সময় লাগতে পারে। আপনি চাইলে এর আগেও কাজ শিখতে পারবেন কিন্তু আপনাকে অবশ্যই এক্সপেরিয়েন্স অর্জন করতে হবে। কারন আপনি যদি ঠিকঠাক মত কাজ না জানেন তাহলে আপনার রেপুটেশন নষ্ট হবে এবং আপনি পরবর্তীতে আর কাজ করে টিকে থাকতে পারবেন না।
অনেকে হয়তো আপনাকে বলতে পারে যে ১ মাসে এসইও শিখুন। তবে আপনাকে অবশ্যই সুন্দর ভাবে এসইও শিখতে হবে। এক্ষেত্রে আমার সাজেশন হচ্ছে আপনি তিন মাসে শিখুন। আরও তিন মাস সময় নিন আপনার এক্সপেরিয়েন্স অর্জন করতে, তারপর আপনি নামেন কাজ করার জন্য। আশা করা যায় ছয় মাস পরে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে এসইও করে মাসে ৩০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা বা তার চেয়ে বেশিও ইনকাম করতে পারবেন।
কোথা থেকে এসইও শিখবেন?
দেখুন শেখার জন্য আপনি ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও পাবেন। বিভিন্ন অনলাইনও বিভিন্ন প্লাটফর্ম পাবেন, বিভিন্ন ব্লগ আছে সেখান থেকে শিখতে পারেন। আপনি চাইলে এসইও কোর্স করতে পারেন। আপনার কাছে যেটা ভালো মনে হয় সেখান থেকেই শুরু করতে পারেন। ফ্রীতে এসইও শিখুন এখান থেকে।
ডিজিটাল মার্কেটিং ইন বাংলাদেশ
মার্কেটিং বলতে আমরা কোন একটি প্রোডাক্ট বা সেবার প্রচার-প্রচারণা বুঝাই। আর ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে ঐ প্রচার-প্রচারণায় যদি ডিজিটাল মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে করি। যেমন- ফেসবুক মার্কেটিং, টুইটার মার্কেটিং, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, পিন্টারেস্ট ইত্যাদি সহ আরও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং বিশাল একটি ব্যাপার। এখানে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং রয়েছে। আপনি চাইলে যে কোন একটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে কাজ করতে পারেন।
আপনি ইউটিউবে থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারেন। আরও ভালোভাবে শিখতে চাইলে যেকোন ভালো প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করতে পারেন। আমি কোর্স করাটাকে বেটার মনে করি। ভালোভাবে শেখার জন্য এবং ভবিষ্যতে কোন সমস্যা হলে তার হেল্পের জন্য হলেও একজন ট্রেইনারের সরণাপন্ন হওয়া উচিত। ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চাইলে ভিসিট করুন।
ইউটিউব মার্কেটিং অথবা ইউটিউবার
বাংলাদেশে বর্তমানে ইউটিউব একটি ট্রেন্ড হিসেবে চলছে। অনেকেই ইউটিউব দিয়ে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে। এখন ইউটিউবের কাজের বিষয়টা হচ্ছে দুই ধরনের। এক হচ্ছে আপনি যদি নিজে ভিডিও করেন এবং নিজে চ্যানেল চালান তাহলে সেটা হচ্ছে এক ধরনের বিষয়। যেটাকে বলে ইউটিউবিং করা। আরেকটি্ বিষয় হচ্ছে অন্যের ভিডিও কে আপনি যদি প্রমোট করার কাজ করেন, যেমন তার প্রচার প্রচারণার জন্য যে কাজটা করবেন সেটা হচ্ছে ইউটিউব মার্কেটিং। আপনি যেটাতে বেটার ফিল করেন সেটা তে কাজ করতে পারেন। আপনি যদি চান যে একটা কোন একটা ভালো বিষয় নির্বাচন করে সেই বিষয়ের উপর ভিডিও করবেন সেটাও করতে পারেন। সেটা যে অসম্ভব এমনটা নয় সেটা করে অনেকেই ইনকাম করছে।
ইউটিউব মার্কেটিং এবং ইউটিউবার হিসেবে ক্যারিয়ার এর বিষয়টা আপনি ইউটিউব থেকেই শিখতে পারেন। এটাই আপনার জন্য ভালো হবে কারণ আপনি ইউটিউব থেকেই ইউটিউব কিভাবে করতে হয় সেটা শিখলেন। পাশাপাশি কিভাবে মার্কেটিং করতে হয় সেটাও শিখলেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন ইন বাংলাদেশ
আপনারা নিশ্চই জানেন, গ্রাফিক্স ডিজাইন বাংলাদেশ সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম। এর মাধ্যমেও আপনি ভালো আয় করতে পারবেন। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনে দক্ষ হন তাহলে সরাসরিও আপনি বিভিন্ন জায়গায় কাজ করতে পারবেন। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রচুর কাজ পাওয়া যায়। আপনি চাইলে অনলাইন এবং অফলাইন দুই জায়গাতেই গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার কোয়ালিটি টা খুব বেশি কাজে দিবে। আপনার ডিজাইন যত ভালো হবে আপনার কাজের মূল্যায়ন তত বেশি হবে।
ভালোভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য আমি বলবো আপনি অবশ্যই কোর্স করেন। আপনার আশেপাশে বিভিন্ন ভাল প্রতিষ্ঠান আছে যারা গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ শেখাচ্ছে। আপনি সেখান থেকে একটা কোর্স করেন এবং তারপরে আপনি নিজে প্র্যাকটিস করে কাজ শুরু করেন।
মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট বর্তমানে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে স্মার্টফোনগুলো অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস ভিত্তিক হওয়ার জন্য। আপনি মোবাইল অ্যাপ ডেভলপমেন্টের কাজ করে আউটসোর্সিং করতে পারেন এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে প্রোগ্রামিং জানতে হবে। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে আপনাকে অবশ্যই জাভা, সি, সি++ এগুলো জানতে হবে। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে আপনি যেমন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন তেমনি ভাবে অফলাইনে সরাসরি বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার পারফরম্যান্স টাই মুখ্য বিষয়।
প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর জন্য অনলাইন বেস্ট অপশন। আপনি অনলাইনে বিভিন্ন রকমের ওয়েবসাইট পাবেন যেখানে থেকে সি, সি প্লাস প্লাস জাভা এবং অ্যান্ড্রয়েড এর কাজগুলো শিখতে পারবেন। তাছাড়া আপনি ইউটিউবে ও বিভিন্ন ভিডিও পাবেন যেখান থেকে আপনি সি, সি প্লাস প্লাস জাভা এবং অ্যান্ড্রয়েড শিখতে পারেন ।
ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট লার্নিং ইন বাংলাদেশ
বর্তমান সময়ে ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট অন্যতম একটি জনপ্রিয় একটি আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং মাধ্যম। এর মাধ্যমে কাজ করে অনেক আয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে ওয়েব ডিজাইন শিখতে হবে। তারপরে আপনাকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে হবে। ওয়েব ডিজাইন এ আপনাকে এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট, যে কিউরি, এবং পিএইচপি শিখতে হবে।
ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট আপনি অনলাইনে শিখতে পারেন। অথবা কোর্স করতে পারেন। ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট মূলত প্র্যাক্টিস এর ব্যাপার। যত বেশি প্র্যাকটিস করবেন তত বেশি এই ফিল্ডে অভিজ্ঞ হতে পারবেন। আর আপনার কাজের উপর ডিপেন্ড করে আপনি এই ফিল্ডে আপনার পজিশন ধরে রাখতে পারবেন।
পরিশেষে একটি কথা না বললেই নয়। উপরে উল্লেখিত টপিকস গুলো তে আপনি যত বেশি দক্ষ হবেন, যত ভালো কাজের প্রমাণ দিতে পারবেন আপনার ক্যারিয়ার তত উজ্জ্বল। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে আপনি একজন প্রবাসীর মত বিদেশ থেকে রেমিটেন্স নিয়ে আসতে পারবেন। মানে অনলাইনে কাজ করে বিদেশ থেকে টাকা দেশে আনতে পারবেন। এতে আমাদের দেশ যেমন রেমিট্যান্স পাবে তেমনি আপনিও আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারব। পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে শেয়ার করতে পারেন। আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে বা কোন কিছু জানতে চান কমেন্ট করতে পারেন।